ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

নির্বাচনের পর পদত্যাগ করতে চান রাষ্ট্রপতি : রয়টার্স



নির্বাচনের পর পদত্যাগ করতে চান রাষ্ট্রপতি : রয়টার্স
ছবি: সংগৃহীত

আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নিজের পদ থেকে সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারে তিনি ‘অপমানবোধ’ করছেন জানিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তিনি এ কথা বলেছেন।

আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) বঙ্গভবন থেকে হোয়াটসঅ্যাপে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ৭৫ বছর বয়সী রাষ্ট্রপতি রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি বিদায় নিতে আগ্রহী। আমি এখান থেকে চলে যেতে চাই। তবে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে এখনই পদত্যাগ করছেন না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত আমাকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব রয়েছে বলেই আমি এ অবস্থানে আছি।’

রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হলেও তার পদটি মূলত আলংকারিক। দেশের নির্বাহী ক্ষমতা থাকে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার হাতে।

২০২৪ সালের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর রাষ্ট্রপতির অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর তিনিই ছিলেন দেশের শেষ সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পাঁচ বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন মো. সাহাবুদ্দিন।

 

এনএম/ধ্রুবকন্ঠ

বিষয় : নির্বাচনী রয়টার্স পদত্যাগ

আপনার মতামত লিখুন

ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫


নির্বাচনের পর পদত্যাগ করতে চান রাষ্ট্রপতি : রয়টার্স

প্রকাশের তারিখ : ১১ ডিসেম্বর ২০২৫

featured Image

আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নিজের পদ থেকে সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারে তিনি ‘অপমানবোধ’ করছেন জানিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তিনি এ কথা বলেছেন।

আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) বঙ্গভবন থেকে হোয়াটসঅ্যাপে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ৭৫ বছর বয়সী রাষ্ট্রপতি রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি বিদায় নিতে আগ্রহী। আমি এখান থেকে চলে যেতে চাই। তবে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে এখনই পদত্যাগ করছেন না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত আমাকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব রয়েছে বলেই আমি এ অবস্থানে আছি।’

রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হলেও তার পদটি মূলত আলংকারিক। দেশের নির্বাহী ক্ষমতা থাকে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার হাতে।

২০২৪ সালের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর রাষ্ট্রপতির অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর তিনিই ছিলেন দেশের শেষ সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পাঁচ বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন মো. সাহাবুদ্দিন।

 

এনএম/ধ্রুবকন্ঠ


ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

“তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম”

কপিরাইট © ২০২৫ ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত