ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

এক বছরে সবই হলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন: রিজওয়ানা



এক বছরে সবই হলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন: রিজওয়ানা
ছবি: সংগৃহীত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মন্তব্য করেছেন, কিছু কিছু গণতান্ত্রিক চর্চা বিকাশের ক্ষেত্রে এখন যথেষ্ট সংস্কার দেখা যাচ্ছে। সংস্কার প্রসঙ্গে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘সবই যদি এক বছরে হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন?’

আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

গণ-অভ্যুত্থানের সরকার হিসেবে কতটুকু সংস্কার কার্যকর করতে পেরেছেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবই যদি এক বছরে হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন? আমাদের সংস্কারের ম্যান্ডেট ছিল। আমি বলব, আইনি কাঠামো পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, কিছু কিছু গণতান্ত্রিক চর্চা বিকাশের ক্ষেত্রে আমরা আজ যথেষ্ট সংস্কার দেখেছি।

তিনি আরও বলেন, ‘এখন সংস্কারের ফল কিভাবে পাবে, যে আইনগুলা হলো, সেগুলোর চর্চা কখন শুরু হবে? চর্চা কতটুকু জোরালো হবে? কতটুকু বাধাহীন সেই চর্চা চলতে পারবে? তার ওপর নির্ভর করবে, সংস্কার কতটুকু সফল হয়েছে। সংস্কারগুলো আইনিভাবে ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করে দিয়ে যাওয়া ছিল আমাদের ম্যান্ডেট। যতটুকু সংস্কার সম্ভব আমরা করে দিয়েছি। পরবর্তীতে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, আমার মান্ডেট নিয়ে আসার ক্ষেত্রে গণভোটের পরীক্ষায়ও পাস করতে হবে। গণভোটের ফলের ওপরও সংস্কার অনেকটা নির্ভর করবে। তবে আমরা যেগুলো প্রাধিকার মনে করেছিলাম, সেগুলো আমরা করেছি।’

 

এনএম/ধ্রুবকন্ঠ

বিষয় : সরকার নির্বাচিত রিজওয়ানা

আপনার মতামত লিখুন

ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫


এক বছরে সবই হলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন: রিজওয়ানা

প্রকাশের তারিখ : ১১ ডিসেম্বর ২০২৫

featured Image

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মন্তব্য করেছেন, কিছু কিছু গণতান্ত্রিক চর্চা বিকাশের ক্ষেত্রে এখন যথেষ্ট সংস্কার দেখা যাচ্ছে। সংস্কার প্রসঙ্গে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘সবই যদি এক বছরে হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন?’

আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

গণ-অভ্যুত্থানের সরকার হিসেবে কতটুকু সংস্কার কার্যকর করতে পেরেছেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবই যদি এক বছরে হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন? আমাদের সংস্কারের ম্যান্ডেট ছিল। আমি বলব, আইনি কাঠামো পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, কিছু কিছু গণতান্ত্রিক চর্চা বিকাশের ক্ষেত্রে আমরা আজ যথেষ্ট সংস্কার দেখেছি।

তিনি আরও বলেন, ‘এখন সংস্কারের ফল কিভাবে পাবে, যে আইনগুলা হলো, সেগুলোর চর্চা কখন শুরু হবে? চর্চা কতটুকু জোরালো হবে? কতটুকু বাধাহীন সেই চর্চা চলতে পারবে? তার ওপর নির্ভর করবে, সংস্কার কতটুকু সফল হয়েছে। সংস্কারগুলো আইনিভাবে ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করে দিয়ে যাওয়া ছিল আমাদের ম্যান্ডেট। যতটুকু সংস্কার সম্ভব আমরা করে দিয়েছি। পরবর্তীতে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, আমার মান্ডেট নিয়ে আসার ক্ষেত্রে গণভোটের পরীক্ষায়ও পাস করতে হবে। গণভোটের ফলের ওপরও সংস্কার অনেকটা নির্ভর করবে। তবে আমরা যেগুলো প্রাধিকার মনে করেছিলাম, সেগুলো আমরা করেছি।’

 

এনএম/ধ্রুবকন্ঠ


ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

“তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম”

কপিরাইট © ২০২৫ ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত