কিয়েভের বিরুদ্ধে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলা চালানোর অভিযোগ করেছে মস্কো। তবে এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
তিনি বলেছেন, ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলা চালায়নি এবং মস্কো শান্তি আলোচনাকে ব্যহত করার চেষ্টা করছে।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি বলছে, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেরগেই ল্যাভরভ দাবি করেছেন, কিয়েভ রাশিয়ার উত্তর-পশ্চিম নভগোরোদ অঞ্চলে পুতিনের রাষ্ট্রীয় বাসভবনে ৯১টি ড্রোন দিয়ে হামলা চালিয়েছে।
মস্কো। জানিয়েছে, তারা এখন শান্তি আলোচনায় তাদের অবস্থান পর্যালোচনা করবে। তবে ওই হামলার সময় পুতিন কোথায় ছিলেন তা এখনো স্পষ্ট নয়।
জেলেনস্কি এই দাবিকে ‘রাশিয়ার মিথ্যাচার’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তার দাবি, ইউক্রেনের ওপর ক্রেমলিনের আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার অজুহাত দেওয়ার জন্যই এসব অভিযোগ আনা হয়েছে।
তিনি বলেন, রাশিয়া এর আগে কিয়েভের সরকারি ভবনগুলোকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছিল। জেলেনস্কি এক্সে এক পোস্টে বলেন, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে বিশ্ব এখন চুপ করে থাকবে না। আমরা রাশিয়াকে স্থায়ী শান্তি অর্জনের কাজকে দুর্বল করার অনুমতি দিতে পারি না।
সোমবার টেলিগ্রামে শেয়ার করা এক বিবৃতিতে ল্যাভরভ বলেছেন, পুতিনের বাসভবনে যে ৯১টি ড্রোন ছোড়া হয়েছিল তার সবগুলোই রাশিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা আটকানো এবং ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, হামলার ফলে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে, রাশিয়ার আমেরিকার সাথে আলোচনার প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে আসার কোনো ইচ্ছা নেই।
এমএইছ/ধ্রুবকন্ঠ
বিষয় : আন্তর্জাতিক রাশিয়া ভলোদিমির জেলেনস্কি
.png)
বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫
কিয়েভের বিরুদ্ধে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলা চালানোর অভিযোগ করেছে মস্কো। তবে এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
তিনি বলেছেন, ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলা চালায়নি এবং মস্কো শান্তি আলোচনাকে ব্যহত করার চেষ্টা করছে।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি বলছে, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেরগেই ল্যাভরভ দাবি করেছেন, কিয়েভ রাশিয়ার উত্তর-পশ্চিম নভগোরোদ অঞ্চলে পুতিনের রাষ্ট্রীয় বাসভবনে ৯১টি ড্রোন দিয়ে হামলা চালিয়েছে।
মস্কো। জানিয়েছে, তারা এখন শান্তি আলোচনায় তাদের অবস্থান পর্যালোচনা করবে। তবে ওই হামলার সময় পুতিন কোথায় ছিলেন তা এখনো স্পষ্ট নয়।
জেলেনস্কি এই দাবিকে ‘রাশিয়ার মিথ্যাচার’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তার দাবি, ইউক্রেনের ওপর ক্রেমলিনের আক্রমণ চালিয়ে যাওয়ার অজুহাত দেওয়ার জন্যই এসব অভিযোগ আনা হয়েছে।
তিনি বলেন, রাশিয়া এর আগে কিয়েভের সরকারি ভবনগুলোকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছিল। জেলেনস্কি এক্সে এক পোস্টে বলেন, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে বিশ্ব এখন চুপ করে থাকবে না। আমরা রাশিয়াকে স্থায়ী শান্তি অর্জনের কাজকে দুর্বল করার অনুমতি দিতে পারি না।
সোমবার টেলিগ্রামে শেয়ার করা এক বিবৃতিতে ল্যাভরভ বলেছেন, পুতিনের বাসভবনে যে ৯১টি ড্রোন ছোড়া হয়েছিল তার সবগুলোই রাশিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা আটকানো এবং ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, হামলার ফলে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে, রাশিয়ার আমেরিকার সাথে আলোচনার প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে আসার কোনো ইচ্ছা নেই।
এমএইছ/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
আপনার মতামত লিখুন