মাভাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থী কল্যাণ পরিষদের নবীনবরণ ও নতুন কমিটি ঘোষণা
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি)
নাগরপুর–দেলদুয়ার শিক্ষার্থী কল্যাণ পরিষদের নবীনবরণ অনুষ্ঠান ও নতুন কমিটি গঠন করা
হয়েছে। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে অর্থনীতি বিভাগের ২০২০ সেশনের শিক্ষার্থী মো. জাহিদ
হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একই সেশনের
শিক্ষার্থী মো. হ্নদয় হোসাইন।আজ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) নাগরপুর–দেলদুয়ার উপজেলার সকল
উপদেষ্টা ও শিক্ষার্থীদের সম্মতিক্রমে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। নবগঠিত কমিটি আগামী
এক বছর দায়িত্ব পালন করবে।এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আজিজুল হক লিমন, মো. সুজায়েত হোসেন,মো.
রনি মিয়া,নাজমুস সাকিব,সামিউল ইসলাম।যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মো. মঈন খান, ইসরাত জাহান
সিদ্দিকী, মো. মহসীন মিয়া, মো. সবুজ মিয়া। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছে সহদেব তাম্বুলী, মাসুদ খান,
রাগিব আহমেদ, নাজমুল সিকদার, মো. কাদের মিয়া, মো. নাজ আক্তার, রাশেদ খান।দপ্তর সম্পাদক
হিসেবে প্রার্থ সরকার। ক্রীড়া সম্পাদক হিসবে আল-নাহিয়ান ইসলাম, দূর্জয় শীল। সাহিত্য
ও সংস্কৃতি সম্পাদক হিসেবে স্বপ্ন সূত্রধর, বিদ্যুৎ চন্দ্র দে। বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি
সম্পাদক হিসবে আতিক মাহবুব তাঞ্জিম। কার্যকরী সদস্য হিসবে আশরাফুল ইসলাম, সাদিয়া আফরোজ,
মাসুমা আক্তার, মাহিমা নূর, মানিক চন্দ্র দে, আফসানা ইসলাম আতিকা,আরাফাত ইসলাম, রিয়ানা
আক্তার, রোহানা রহিম দোলা, ফাতেমা আক্তার, সিয়ামুল ইসলাম সাজিদ, আব্দুল জব্বার রনি অজিত সাহা,প্রিয়াঙ্কা দে দায়িত্ব পেয়েছে। নবনির্বাচিত সভাপতি মো. জাহিদ হোসেন বলেন, "নতুন কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব
পাওয়া আমার জন্য গৌরবের। সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমরা পরিষদকে আরও সংগঠিত, দায়িত্বশীল
ও শিক্ষার্থীবান্ধব হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক, সামাজিক ও ব্যক্তিগত
উন্নয়নে কাজ করাই হবে আমাদের মূল লক্ষ্য। ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে গিয়ে একটি কার্যকর ও মানবিক
পরিষদ গড়ে তোলাই আমাদের প্রতিশ্রুতি।”নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মো. হ্নদয় হোসাইন বলেন,"সাধারণ
সম্পাদক হিসেবে আস্থার এই দায়িত্ব আমার কাছে অত্যন্ত মূল্যবান। আমরা একটি সক্রিয়, সেবামুখী
ও স্বচ্ছ পরিষদ গড়ে তুলতে কাজ করব। শিক্ষার্থীদের যেকোনো প্রয়োজন, সমস্যা বা উন্নয়নমূলক
কাজে পাশে থাকাই আমাদের অঙ্গীকার। সিনিয়র–জুনিয়রদের মধ্যে সৌহার্দ্য বৃদ্ধি এবং পরিষদের
প্রতিটি কার্যক্রমকে গতিশীল করাই হবে আমাদের মূল লক্ষ্য।”
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ