স্বাধীনতাপ্রিয়
জনগণ স্বাধীনতাবিরোধীদের আস্ফালন মেনে নেবে না। ইসলামের নামে জমায়াত স্বাধীনতার
বিরোধিতা করেছিল। অথচ ইসলামে স্বাধীনতা একটি মৌলিক অধিকার ও মহান আল্লাহর নিয়ামত
হিসেবে বিবেচিত, বলে জানিয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।
আজ সোমবার (০৯ ডিসেম্বর)
ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল আয়োজিত
আলোচনাসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স
বলেন, জমায়াত শুধু স্বাধীনতার বিরোধিতাই করেনি, মুক্তিযুদ্ধে পাক-হানাদার বাহিনীর
সঙ্গে একাত্ম হয়ে মুক্তিকামী জনগণের ওপর মারণাস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তারা
রাজাকার, আল শামস বাহিনী গঠন করে গণহত্যা চালিয়েছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে তারা কৃতকর্মের
জন্য ক্ষমা চায়নি। তাদের স্বভাবের পরিবর্তন হয়নি, তারা বাংলাদেশপন্থী হতে পারেনি।
তিনি বলেন, ইতিহাসের বাঁকে-বাঁকে তারা ভুল রাজনীতি করেছে। জনগণের বিপক্ষে অবস্থান
নিয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশে এলোমেলো অবস্থা ও অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্বলতার
সুযোগ নিয়ে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টায় লিপ্ত জমায়াত। তারা এখন ভিনদেশি এজেন্ডা নিয়ে
মাঠে নেমেছে। স্বাধীন দেশে বসে বাংলাদেশ ছাড়া দিল্লি, পিণ্ডি,
তুর্কি বা অন্য কোনো দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা যাবে না।
এ
সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ধোবাউড়া মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক বীর
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাদির, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মিরাজ
আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্ষিতিশ চন্দ্র সাহা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস কে হোসেন, সাবেক
উপজেলা চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক আযহারুল ইসলাম
কাজল প্রমুখ।
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
বিষয় : প্রিন্স স্বাধীনতাবিরোধী আস্ফালন
.png)
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
স্বাধীনতাপ্রিয়
জনগণ স্বাধীনতাবিরোধীদের আস্ফালন মেনে নেবে না। ইসলামের নামে জমায়াত স্বাধীনতার
বিরোধিতা করেছিল। অথচ ইসলামে স্বাধীনতা একটি মৌলিক অধিকার ও মহান আল্লাহর নিয়ামত
হিসেবে বিবেচিত, বলে জানিয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।
আজ সোমবার (০৯ ডিসেম্বর)
ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল আয়োজিত
আলোচনাসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স
বলেন, জমায়াত শুধু স্বাধীনতার বিরোধিতাই করেনি, মুক্তিযুদ্ধে পাক-হানাদার বাহিনীর
সঙ্গে একাত্ম হয়ে মুক্তিকামী জনগণের ওপর মারণাস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তারা
রাজাকার, আল শামস বাহিনী গঠন করে গণহত্যা চালিয়েছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে তারা কৃতকর্মের
জন্য ক্ষমা চায়নি। তাদের স্বভাবের পরিবর্তন হয়নি, তারা বাংলাদেশপন্থী হতে পারেনি।
তিনি বলেন, ইতিহাসের বাঁকে-বাঁকে তারা ভুল রাজনীতি করেছে। জনগণের বিপক্ষে অবস্থান
নিয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশে এলোমেলো অবস্থা ও অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্বলতার
সুযোগ নিয়ে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টায় লিপ্ত জমায়াত। তারা এখন ভিনদেশি এজেন্ডা নিয়ে
মাঠে নেমেছে। স্বাধীন দেশে বসে বাংলাদেশ ছাড়া দিল্লি, পিণ্ডি,
তুর্কি বা অন্য কোনো দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা যাবে না।
এ
সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ধোবাউড়া মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক বীর
মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাদির, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মিরাজ
আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্ষিতিশ চন্দ্র সাহা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস কে হোসেন, সাবেক
উপজেলা চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক আযহারুল ইসলাম
কাজল প্রমুখ।
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
আপনার মতামত লিখুন