একীভূত হওয়া পাঁচটি
ব্যাংকের আমানতকারীদের অ্যাকাউন্ট নতুন গঠিত ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এ
স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে সব হিসাব স্থানান্তরের
প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হবে।
আজ শনিবার (২৭
ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন খান এ তথ্য
জানান।
বিবৃতিতে
বলা হয়, প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হলে পাঁচটি ব্যাংকের গ্রাহকদের আমানত স্বয়ংক্রিয়ভাবে
নতুন ব্যাংকের হিসাবে স্থানান্তর হয়ে যাবে। স্থানান্তর প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর
আমানতকারীরা তাদের পুরোনো চেক বই ব্যবহার করেই ২ লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
কেন্দ্রীয়
ব্যাংকের মুখপাত্র জানান, গ্রাহকদের হিসাবের অবশিষ্ট টাকা সুরক্ষিত থাকবে এবং
আমানতকারীরা তাদের জমার ওপর প্রচলিত হারে মুনাফা পেতে থাকবেন।
আরিফ হোসেন
খান বলেন, ‘যেহেতু ব্যাংকটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন হবে, তাই জনগণের আস্থা বাড়বে
এবং আমানত তুলে নেওয়ার চাপ উল্লেখযোগ্যভাবে কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।‘
বিবৃতিতে আরও বলা হয়,
শরিয়াহভিত্তিক রুগ্ন ব্যাংকগুলোকে একীভূত করে একটি ব্যাংকে রূপান্তর করা সরকারের
বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ। ব্যাংকিং খাতকে স্থিতিশীল করা এবং আস্থা ফিরিয়ে আনাই এর
লক্ষ্য।
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
বিষয় : সুখবর ব্যাংক সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক
.png)
বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
একীভূত হওয়া পাঁচটি
ব্যাংকের আমানতকারীদের অ্যাকাউন্ট নতুন গঠিত ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এ
স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে সব হিসাব স্থানান্তরের
প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হবে।
আজ শনিবার (২৭
ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন খান এ তথ্য
জানান।
বিবৃতিতে
বলা হয়, প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হলে পাঁচটি ব্যাংকের গ্রাহকদের আমানত স্বয়ংক্রিয়ভাবে
নতুন ব্যাংকের হিসাবে স্থানান্তর হয়ে যাবে। স্থানান্তর প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর
আমানতকারীরা তাদের পুরোনো চেক বই ব্যবহার করেই ২ লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
কেন্দ্রীয়
ব্যাংকের মুখপাত্র জানান, গ্রাহকদের হিসাবের অবশিষ্ট টাকা সুরক্ষিত থাকবে এবং
আমানতকারীরা তাদের জমার ওপর প্রচলিত হারে মুনাফা পেতে থাকবেন।
আরিফ হোসেন
খান বলেন, ‘যেহেতু ব্যাংকটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন হবে, তাই জনগণের আস্থা বাড়বে
এবং আমানত তুলে নেওয়ার চাপ উল্লেখযোগ্যভাবে কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।‘
বিবৃতিতে আরও বলা হয়,
শরিয়াহভিত্তিক রুগ্ন ব্যাংকগুলোকে একীভূত করে একটি ব্যাংকে রূপান্তর করা সরকারের
বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ। ব্যাংকিং খাতকে স্থিতিশীল করা এবং আস্থা ফিরিয়ে আনাই এর
লক্ষ্য।
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
আপনার মতামত লিখুন