ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

শিশু সাজিদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ : তাজুল ইসলাম চৌধুরী



শিশু সাজিদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ : তাজুল ইসলাম চৌধুরী
ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (অপারেশন) লে. কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী।

আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে চলমান উদ্ধার অভিযান নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘৪৫ ফুট পর্যন্ত খনন করেও শিশুটির কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। শিশুটি যে গর্তে পড়েছে, সেটির ব্যাস খুবই সরু। এছাড়া মাটি এঁটেল ও দোআঁশ প্রকৃতির হওয়ায় তাকে সরাসরি ওই গর্ত থেকে বের করে আনা সম্ভব হচ্ছে না। তাই পাশাপাশি সমান্তরাল গর্ত করে শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।’

তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, মাটি ও খড় আটকে থাকায় এ অবস্থায় অক্সিজেন পাঠিয়ে লাভ নেই। তাই অক্সিজেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

শিশুটির বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আছে কি না জানতে চাইলে তাজুল ইসলাম বলেন, আপনারা যা ধারণা করছেন, আমরাও সেটা ধারণা করছি। এখন আল্লাহ চাইলে সবকিছু হতে পারে।

তিরি আরও বলেন, ‘এখন প্রতি ১০ ফুট অন্তর গর্ত খুঁড়ে শিশুটিকে শনাক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আরও গভীরে খনন করার জন্য এস্কেভেটর দিয়ে মাটি দূরে সরিয়ে মাটির ভারসাম্য (ব্যালেন্স) রক্ষা করা হচ্ছে, যাতে ওপর থেকে মাটি নিচে ধসে না পড়ে। নিরাপত্তার স্বার্থে এসব কারিগরি দিক বিবেচনায় কাজে কিছুটা ধীরগতি হচ্ছে।’

 

এনএম/ধ্রুবকন্ঠ

বিষয় : সাজিদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী সম্ভাবনা

আপনার মতামত লিখুন

ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫


শিশু সাজিদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ : তাজুল ইসলাম চৌধুরী

প্রকাশের তারিখ : ১১ ডিসেম্বর ২০২৫

featured Image

রাজশাহীর গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (অপারেশন) লে. কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী।

আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে চলমান উদ্ধার অভিযান নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘৪৫ ফুট পর্যন্ত খনন করেও শিশুটির কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। শিশুটি যে গর্তে পড়েছে, সেটির ব্যাস খুবই সরু। এছাড়া মাটি এঁটেল ও দোআঁশ প্রকৃতির হওয়ায় তাকে সরাসরি ওই গর্ত থেকে বের করে আনা সম্ভব হচ্ছে না। তাই পাশাপাশি সমান্তরাল গর্ত করে শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।’

তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, মাটি ও খড় আটকে থাকায় এ অবস্থায় অক্সিজেন পাঠিয়ে লাভ নেই। তাই অক্সিজেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

শিশুটির বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আছে কি না জানতে চাইলে তাজুল ইসলাম বলেন, আপনারা যা ধারণা করছেন, আমরাও সেটা ধারণা করছি। এখন আল্লাহ চাইলে সবকিছু হতে পারে।

তিরি আরও বলেন, ‘এখন প্রতি ১০ ফুট অন্তর গর্ত খুঁড়ে শিশুটিকে শনাক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আরও গভীরে খনন করার জন্য এস্কেভেটর দিয়ে মাটি দূরে সরিয়ে মাটির ভারসাম্য (ব্যালেন্স) রক্ষা করা হচ্ছে, যাতে ওপর থেকে মাটি নিচে ধসে না পড়ে। নিরাপত্তার স্বার্থে এসব কারিগরি দিক বিবেচনায় কাজে কিছুটা ধীরগতি হচ্ছে।’

 

এনএম/ধ্রুবকন্ঠ


ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

“তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম”

কপিরাইট © ২০২৫ ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত