ক্রিকেটার তোফায়েল আহমেদ রায়হানের বিরুদ্ধে ধর্ষণ
মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে গুলশান থানা পুলিশ। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন
আইনের ৯(১) ধারায় তার বিরুদ্ধে এ চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) সামিউল ইসলাম ৩০ নভেম্বর
আদালতে চার্জশিট জমা দেন। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, ‘ধর্ষণের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায়
ক্রিকেটার তোফায়েল আহমেদ রায়হানের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১)
ধারায় অভিযোগপত্র জমা দিয়েছি। সাক্ষীরা আদালতে
হাজির হয়ে ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করবেন।’
প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই তাহমিনা আক্তার জানান, ‘মামলার
পরবর্তী তারিখ ৩০ ডিসেম্বর নির্ধারিত হয়েছে। সেদিন আদালতে চার্জশিট আনুষ্ঠানিকভাবে
উপস্থাপন করা হবে’।
চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তোফায়েল
ওই নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন।
বাংলাদেশ ‘এ’ দলের পেস
বোলিং অলরাউন্ডার তোফায়েল ফেসবুকের মাধ্যমে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ওই নারীর সঙ্গে পরিচিত
হন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠলে তোফায়েল ওই তরুণীকে প্রেমের প্রস্তাব
দেন। তবে তরুণী তাতে সায় দেননি। তখন আসামি বিয়ের আশ্বাস দিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়েন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ৩১ জানুয়ারি গুলশানের একটি হোটেলে
নিয়ে গিয়ে তোফায়েল ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। কিছুদিনে মধ্যে বিয়ে করবেন এমন আশ্বাস
দিয়ে তোফায়েল পরে একাধিকবার ‘ধর্ষণ’ করেন বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ঘটনায়
গত ১ অগাস্ট ওই তরুণী বাদী হয়ে গুলশান থানায় ধর্ষণ মামলা করেন।
মামলার পর তৌফায়েল ২৪ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট থেকে ছয়
সপ্তাহের আগাম জামিন নিলেও মেয়াদ শেষে ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেননি।
বাদীর অভিযোগ, ‘তোফায়েল বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমার সঙ্গে
শারীরিক সম্পর্ক করেছেন। পরিবারকে
জানালেও কোনো সমাধান হয়নি।’
এমএইছ / ধ্রুব্কণ্ঠ
.png)
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
ক্রিকেটার তোফায়েল আহমেদ রায়হানের বিরুদ্ধে ধর্ষণ
মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে গুলশান থানা পুলিশ। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন
আইনের ৯(১) ধারায় তার বিরুদ্ধে এ চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) সামিউল ইসলাম ৩০ নভেম্বর
আদালতে চার্জশিট জমা দেন। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, ‘ধর্ষণের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায়
ক্রিকেটার তোফায়েল আহমেদ রায়হানের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১)
ধারায় অভিযোগপত্র জমা দিয়েছি। সাক্ষীরা আদালতে
হাজির হয়ে ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করবেন।’
প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই তাহমিনা আক্তার জানান, ‘মামলার
পরবর্তী তারিখ ৩০ ডিসেম্বর নির্ধারিত হয়েছে। সেদিন আদালতে চার্জশিট আনুষ্ঠানিকভাবে
উপস্থাপন করা হবে’।
চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তোফায়েল
ওই নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন।
বাংলাদেশ ‘এ’ দলের পেস
বোলিং অলরাউন্ডার তোফায়েল ফেসবুকের মাধ্যমে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ওই নারীর সঙ্গে পরিচিত
হন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠলে তোফায়েল ওই তরুণীকে প্রেমের প্রস্তাব
দেন। তবে তরুণী তাতে সায় দেননি। তখন আসামি বিয়ের আশ্বাস দিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়েন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ৩১ জানুয়ারি গুলশানের একটি হোটেলে
নিয়ে গিয়ে তোফায়েল ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। কিছুদিনে মধ্যে বিয়ে করবেন এমন আশ্বাস
দিয়ে তোফায়েল পরে একাধিকবার ‘ধর্ষণ’ করেন বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ঘটনায়
গত ১ অগাস্ট ওই তরুণী বাদী হয়ে গুলশান থানায় ধর্ষণ মামলা করেন।
মামলার পর তৌফায়েল ২৪ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট থেকে ছয়
সপ্তাহের আগাম জামিন নিলেও মেয়াদ শেষে ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেননি।
বাদীর অভিযোগ, ‘তোফায়েল বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমার সঙ্গে
শারীরিক সম্পর্ক করেছেন। পরিবারকে
জানালেও কোনো সমাধান হয়নি।’
এমএইছ / ধ্রুব্কণ্ঠ
.png)
আপনার মতামত লিখুন