নেত্রকোনার দুর্গাপুরে খাবার
ভেবে ফসলি জমিতে ব্যবহৃত বিষ খেয়ে মিম নামের তিন বছরের এক শিশুর অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে
উঠেছে।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে
উপজেলার চন্ডিগড় মউ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে দুর্গাপুর উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে শিশুটিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।
আহত শিশু মিম ওই গ্রামের
শাফিউল্লাহর মেয়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জীবিকার তাগিদে শিশুটির বাবা-মা ঢাকায়
বসবাস করেন। গ্রামে নানীর কাছে থাকত শিশু মিম। বুধবার দুপুরের দিকে বাড়িতে রাখা ফসলি
জমিতে ব্যবহৃত বিষ খাবার ভেবে খেয়ে ফেলে সে। কিছুক্ষণ পর শিশুটির বমি শুরু হলে পরিবারের
সদস্যরা দ্রুত তাকে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এ বিষয়ে দুর্গাপুর উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. দীপা সরকার বলেন, শিশুটি খাবার ভেবে জমিতে
ব্যবহৃত বিষ খেয়ে ফেলে। হাসপাতালে আনার পর প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হলেও তার অবস্থা
আশঙ্কাজনক থাকায় দ্রুত ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে খাবার
ভেবে ফসলি জমিতে ব্যবহৃত বিষ খেয়ে মিম নামের তিন বছরের এক শিশুর অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে
উঠেছে।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে
উপজেলার চন্ডিগড় মউ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে দুর্গাপুর উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে শিশুটিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।
আহত শিশু মিম ওই গ্রামের
শাফিউল্লাহর মেয়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জীবিকার তাগিদে শিশুটির বাবা-মা ঢাকায়
বসবাস করেন। গ্রামে নানীর কাছে থাকত শিশু মিম। বুধবার দুপুরের দিকে বাড়িতে রাখা ফসলি
জমিতে ব্যবহৃত বিষ খাবার ভেবে খেয়ে ফেলে সে। কিছুক্ষণ পর শিশুটির বমি শুরু হলে পরিবারের
সদস্যরা দ্রুত তাকে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এ বিষয়ে দুর্গাপুর উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. দীপা সরকার বলেন, শিশুটি খাবার ভেবে জমিতে
ব্যবহৃত বিষ খেয়ে ফেলে। হাসপাতালে আনার পর প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হলেও তার অবস্থা
আশঙ্কাজনক থাকায় দ্রুত ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
আপনার মতামত লিখুন