বরগুনার আমতলী উপজেলার মানিকঝুড়ি এলাকায় অগ্নিকান্ডে দোকান ও বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঝুট ব্যবসায়ী বশির খানের মালিকানাধীন তুলার মিল থেকে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক সাড়ে ৯টার দিকে ওই আগুন লাঘার ঘটনা ঘটে। আগুনে পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দুইটি বাসাবাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
জানা গেছে,
ঝুট
(তুলা)
ব্যবসায়ী বশির খান বিগত তিন বছর ধরে মানিকঝুড়িতে দেলোয়ার বিশ্বাসের একটি ঘর ভাড়া নিয়ে তুলার
(ঝুট)
ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে হঠাৎ করে ওই ঘরে থাকা তুলার মিলে আগুন জ্বলে ওঠে। অল্প সময়ের মধ্যেই আগুন ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। এতে ঘরে থাকা তুলার
(ঝুট)
মালামালসহ তিনটি ঝুট মেশিন সম্পূর্ণভাবে পুড়ে যায়।
খবর পেয়ে আমতলী ও কলাপাড়া ফায়ার সার্ভিস,
আমতলী থানার পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় তিন ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
আমতলী ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশনের ওয়ার হাউজ ইন্সপেক্টর মো.
হানিফ বলেন,
‘আগুন লাগার সুনির্দিষ্ট কারণ জানা না গেলেও প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।‘
আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.
জাফর আরিফ চৌধুরী বলেন,
‘খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক সহকারী পুলিশ সুপার,
সহকারী কমিশনার
(ভূমি)
ও আমতলী থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ক্ষতিগ্রস্তকে সরকারিভাবে অনুদান দেওয়া হবে।‘
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
বিষয় : অগ্নিকান্ড আমতলী
.png)
বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫
বরগুনার আমতলী উপজেলার মানিকঝুড়ি এলাকায় অগ্নিকান্ডে দোকান ও বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঝুট ব্যবসায়ী বশির খানের মালিকানাধীন তুলার মিল থেকে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক সাড়ে ৯টার দিকে ওই আগুন লাঘার ঘটনা ঘটে। আগুনে পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দুইটি বাসাবাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
জানা গেছে,
ঝুট
(তুলা)
ব্যবসায়ী বশির খান বিগত তিন বছর ধরে মানিকঝুড়িতে দেলোয়ার বিশ্বাসের একটি ঘর ভাড়া নিয়ে তুলার
(ঝুট)
ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে হঠাৎ করে ওই ঘরে থাকা তুলার মিলে আগুন জ্বলে ওঠে। অল্প সময়ের মধ্যেই আগুন ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। এতে ঘরে থাকা তুলার
(ঝুট)
মালামালসহ তিনটি ঝুট মেশিন সম্পূর্ণভাবে পুড়ে যায়।
খবর পেয়ে আমতলী ও কলাপাড়া ফায়ার সার্ভিস,
আমতলী থানার পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় তিন ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
আমতলী ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশনের ওয়ার হাউজ ইন্সপেক্টর মো.
হানিফ বলেন,
‘আগুন লাগার সুনির্দিষ্ট কারণ জানা না গেলেও প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।‘
আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.
জাফর আরিফ চৌধুরী বলেন,
‘খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক সহকারী পুলিশ সুপার,
সহকারী কমিশনার
(ভূমি)
ও আমতলী থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ক্ষতিগ্রস্তকে সরকারিভাবে অনুদান দেওয়া হবে।‘
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
আপনার মতামত লিখুন