এডিস মশাবাহিত রোগ
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরে মৃত্যু বেড়ে ৪০১ জনে দাঁড়িয়েছে। সেইসঙ্গে গত ২৪
ঘণ্টায় নতুন ভর্তি ৪২১ জনকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগী বেড়ে দাঁড়াল ৯৮ হাজার ৭০৫
জনে।
স্বাস্থ্য
অধিদপ্তরের মঙ্গলবারের বুলেটিনে বলা হয়েছে, ডেঙ্গুতে নতুন মারা যাওয়া তিনজনের একজন
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও একজন বরিশাল বিভাগের হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। চলতি
ডিসেম্বরের নয় দিনে ডেঙ্গুতে মারা গেলেন ১৯ জন। এর আগে নভেম্বর মাসে মৃত্যু হয়েছে
১০৪ জনের। অক্টোবর মাসে ৮০ জন এবং সেপ্টেম্বর মাসে ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
তার আগে জুলাই মাসে ৪১
জনের মৃত্যু হয়েছিল। জুন মাসে ১৯ জন, মে মাসে তিনজন, এপ্রিলে সাতজন, ফেব্রুয়ারিতে
তিনজন ও জানুয়ারিতে ১০ জনের মৃত্যু হয় ডেঙ্গুতে। মার্চ মাসে কোনো রোগীর মৃত্যু
হয়নি।
অপরদিকে ডেঙ্গুতে জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে
৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন, এ ছাড়া জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন,
অগাস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন এবং
অক্টোবরে ২২ হাজার ৫২০ জন ও নভেম্বর মাসে ২৪ হাজার ৫৩৫ জন ও ডিসেম্বরের নয় দিনে ৪ হাজার
৩০৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫
এডিস মশাবাহিত রোগ
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরে মৃত্যু বেড়ে ৪০১ জনে দাঁড়িয়েছে। সেইসঙ্গে গত ২৪
ঘণ্টায় নতুন ভর্তি ৪২১ জনকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগী বেড়ে দাঁড়াল ৯৮ হাজার ৭০৫
জনে।
স্বাস্থ্য
অধিদপ্তরের মঙ্গলবারের বুলেটিনে বলা হয়েছে, ডেঙ্গুতে নতুন মারা যাওয়া তিনজনের একজন
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও একজন বরিশাল বিভাগের হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। চলতি
ডিসেম্বরের নয় দিনে ডেঙ্গুতে মারা গেলেন ১৯ জন। এর আগে নভেম্বর মাসে মৃত্যু হয়েছে
১০৪ জনের। অক্টোবর মাসে ৮০ জন এবং সেপ্টেম্বর মাসে ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
তার আগে জুলাই মাসে ৪১
জনের মৃত্যু হয়েছিল। জুন মাসে ১৯ জন, মে মাসে তিনজন, এপ্রিলে সাতজন, ফেব্রুয়ারিতে
তিনজন ও জানুয়ারিতে ১০ জনের মৃত্যু হয় ডেঙ্গুতে। মার্চ মাসে কোনো রোগীর মৃত্যু
হয়নি।
অপরদিকে ডেঙ্গুতে জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে
৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন, এ ছাড়া জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন,
অগাস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন এবং
অক্টোবরে ২২ হাজার ৫২০ জন ও নভেম্বর মাসে ২৪ হাজার ৫৩৫ জন ও ডিসেম্বরের নয় দিনে ৪ হাজার
৩০৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
আপনার মতামত লিখুন