এবারের নির্বাচনটি
অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একই দিনে এবার দুটি ভোট। একটি সংসদ সদস্য নির্বাচনের
ভোট, আরেকটি গণভোট—যার প্রভাব হবে শতবর্ষব্যাপী। কাজেই অবশ্যই ভোট দিন। ভবিষ্যৎ
নিশ্চিত করুন বলে জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
ইউনূস।
আজ মঙ্গলবার (১৬
ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে একথা
বলেন তিনি।
তিনি বলেন,
‘জুলাই সনদ জাতির ভবিষ্যৎ পথযাত্রায় একটি ঐতিহাসিক দলিল। এই সনদে আমরা যে
সংস্কারমালা প্রস্তাব করেছি—রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন,
প্রশাসনিক জবাবদিহিতা, দুর্নীতি হ্রাস, অর্থনৈতিক পুনর্গঠন এবং সমাজে সমঅধিকার
প্রতিষ্ঠা—এসব বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন জনগণের সুস্পষ্ট মতামত। কারণ একটি জাতীয়
রূপান্তর কখনোই একক নেতৃত্ব বা একটি প্রশাসনের মাধ্যমে টেকসই হয় না; জনগণকেই
চূড়ান্ত সম্মতি দিতে হয়।‘
প্রধান উপদেষ্টা
বলেন, ‘এই কারণেই আমরা গণভোটের আয়োজন করেছি—যাতে দেশের ভবিষ্যৎ সংস্কারদিশা
নির্ধারণে জনগণ সরাসরি সিদ্ধান্ত দিতে পারেন। এই গণভোট হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে
নতুন মাইলফলক। এখানে আপনাদের প্রতিটি ভোট আগামী দিনের রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত্তি
স্থাপন করবে।‘
তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের
ভোটই নির্ধারণ করবে রাষ্ট্র কোন পথে অগ্রসর হবে, প্রশাসন কোন কাঠামোয় পুনর্গঠিত হবে
এবং নতুন বাংলাদেশ কেমন রূপ পাবে।‘
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
বিষয় : নির্বাচন প্রধান উপদেষ্টা গণভোট শতবর্ষব্যাপী
.png)
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
এবারের নির্বাচনটি
অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একই দিনে এবার দুটি ভোট। একটি সংসদ সদস্য নির্বাচনের
ভোট, আরেকটি গণভোট—যার প্রভাব হবে শতবর্ষব্যাপী। কাজেই অবশ্যই ভোট দিন। ভবিষ্যৎ
নিশ্চিত করুন বলে জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
ইউনূস।
আজ মঙ্গলবার (১৬
ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে একথা
বলেন তিনি।
তিনি বলেন,
‘জুলাই সনদ জাতির ভবিষ্যৎ পথযাত্রায় একটি ঐতিহাসিক দলিল। এই সনদে আমরা যে
সংস্কারমালা প্রস্তাব করেছি—রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন,
প্রশাসনিক জবাবদিহিতা, দুর্নীতি হ্রাস, অর্থনৈতিক পুনর্গঠন এবং সমাজে সমঅধিকার
প্রতিষ্ঠা—এসব বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন জনগণের সুস্পষ্ট মতামত। কারণ একটি জাতীয়
রূপান্তর কখনোই একক নেতৃত্ব বা একটি প্রশাসনের মাধ্যমে টেকসই হয় না; জনগণকেই
চূড়ান্ত সম্মতি দিতে হয়।‘
প্রধান উপদেষ্টা
বলেন, ‘এই কারণেই আমরা গণভোটের আয়োজন করেছি—যাতে দেশের ভবিষ্যৎ সংস্কারদিশা
নির্ধারণে জনগণ সরাসরি সিদ্ধান্ত দিতে পারেন। এই গণভোট হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে
নতুন মাইলফলক। এখানে আপনাদের প্রতিটি ভোট আগামী দিনের রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত্তি
স্থাপন করবে।‘
তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের
ভোটই নির্ধারণ করবে রাষ্ট্র কোন পথে অগ্রসর হবে, প্রশাসন কোন কাঠামোয় পুনর্গঠিত হবে
এবং নতুন বাংলাদেশ কেমন রূপ পাবে।‘
এনএম/ধ্রুবকন্ঠ
.png)
আপনার মতামত লিখুন