ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’



ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’
ছবি: সংগৃহীত

দেশের দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন শ্রীলঙ্কা উপকূলে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’-এ পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে সমুদ্র বন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) আবহাওয়া অফিসের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-৩ এ এসব তথ্য জানানো হয়।

বঙ্গোপসাগরে নতুন নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
এতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ২০৪০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৮০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৪০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৩৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কি.মি. যা, দমকা অথবা ঝড়োহাওয়ার আকারে ৮৮কি. মি. পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত গভীর সাগরে বিচরণ করতে নিষেধ করা হয়েছে।

 

এনএম/ধ্রুবকন্ঠ

বিষয় : জাতীয় ঘূর্ণিঝড় ডিটওয়াহ ঘূর্ণিঝড়

আপনার মতামত লিখুন

ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫


ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’

প্রকাশের তারিখ : ২৭ নভেম্বর ২০২৫

featured Image

দেশের দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন শ্রীলঙ্কা উপকূলে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’-এ পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে সমুদ্র বন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) আবহাওয়া অফিসের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-৩ এ এসব তথ্য জানানো হয়।

বঙ্গোপসাগরে নতুন নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
এতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ২০৪০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৮০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৪০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৯৩৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কি.মি. যা, দমকা অথবা ঝড়োহাওয়ার আকারে ৮৮কি. মি. পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত গভীর সাগরে বিচরণ করতে নিষেধ করা হয়েছে।

 

এনএম/ধ্রুবকন্ঠ


ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho

“তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম”

কপিরাইট © ২০২৫ ধ্রুবকন্ঠ | Dhruba Kantho । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত