ফেনীতে বিএনপির প্রার্থীর নির্বাচনী পথসভায় হামলা ,আহত ১০
ফেনী-৩ আসনে বিএনপি
মনোনীত
প্রার্থী দলের
ভাইস
চেয়ারম্যান আবদুল
আউয়াল
মিন্টুর নির্বাচনী প্রচারে হামলার
অভিযোগ
পাওয়া
গেছে।
হামলায়
১০
আহত
হয়েছেন
বলে
জানা
যায়। বৃহস্পতিবার (২৭
নভেম্বর) বিকেলে
মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা ও
গাড়ি
বহর
নিয়ে
দাগনভুঞা বাজারে
প্রবেশ
করার
সময়
রাস্তায় বালুর
ট্রাক
রেখে
সড়ক
অবরোধ
করে
বহিষ্কৃত নেতা
জেলা
ছাত্রদলের সাবেক
সহ-সভাপতি কাজী জামশেদুর রহমান
ফটিকের
সমর্থকেরা।জানা
যায়,
আবদুল
আউয়াল
মিন্টুর সর্মথকরা দাগনভুঞা বাজারের জিরো
পয়েন্টে তাকে
সংবর্ধনা দেয়ার
জন্য
জনসভার
আয়োজন
করেন।এ
সময়
আবদুল
আউয়াল
মিন্টুর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা যাতে
না
আসতে
পারে
তার
জন্য
দাগনভুঞা বাজারে
মেইন
রাস্তায় বালু
ভর্তি
ট্রাক
রেখে
সড়ক
অবরোধ
করে
রাখা
হয়।
এতে
এক
ঘণ্টা
মিন্টুর গাড়িবহর আটক
থাকার
পর
খবর
পেয়ে
পুলিশ
ও
সেনাবাহিনী এসে
সড়কে
দেওয়া
বালুর
ট্রাক
সরিয়ে
ফেলেন।
এ
সময়
ফটিক
গ্রুপের নেতাকর্মীদের সাথে
পুলিশের বাকবিতণ্ডা হয়।
সেনাবাহিনী আসলে
তারা
সড়কের
অবরোধ
সরিয়ে
ফেলে
এবং
সমর্থকদের সরিয়ে
রাস্তায় যান
চলাচল
স্বাভাবিক করেন।পথসভা
শেষ
করে
তুলাতুলি যাওয়ার
পথে
শোভাযাত্রায় প্রতিপক্ষের লোকজন
হামলা
চালান।
এ
সময়
সোনাগাজী উপজেলা
যুবদলের সেক্রেটারি জসিম
উদ্দিনসহ ১০
জন
নেতাকর্মী আহত
হন। এ
ব্যাপারে মিন্টুর ছোট
ভাই
সাবেক
পৌর
মেয়র
আকবর
হোসেন
বলেন,
আমাদের
নির্বাচনী প্রচারণায় বাধাগ্রস্ত করার
জন্য
দলের
বহিষ্কৃত নেতা
ফটিক
ও
তার
সমর্থকেরা এ
হামলা
চালায়।
এতে
দলের
১০
জন
নেতাকর্মী আহত
হন।জেলা
যুবদলের পক্ষ
থেকে
কঠোর
নির্দেশনা দিয়ে
সভাপতি
নাসির
উদ্দিন
ও
সেক্রেটারি নঈম
উল্ল্যাহ বরাত
জানান,
ধানের
শীষের
প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে
বা
প্রচারে অনাগ্রহ দেখালে
শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া
হবে।এ
ব্যাপারে দাগনভুঞা থানার
ওসি
মোহাম্মদ ওয়াহিদ
পারভেজ
জানান,
হামলার
কথা
শুনেছি
তবে
কোন
অভিযোগ
পাই
নাই।
বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত
রয়েছে।
পুলিশি
টহল
বাড়ানো
হয়েছে। এমএইছ
/ ধ্রুবকন্ঠ