নোয়াখালী সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান ‘চরমটুয়া মডেল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র’ দীর্ঘদিন ধরে সরকারি বরাদ্দের অভাবে কার্যত সেবা সংকটে পড়েছে। প্রয়োজনীয় ওষুধ, যন্ত্রপাতি ও অবকাঠামোগত ঘাটতির কারণে স্থানীয়রা নিয়মিত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, “প্রতি মাসে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ জন নারী আমাদের কেন্দ্র থেকে স্বাভাবিক প্রসব সেবা গ্রহণ করেন। কিন্তু সরকারি বরাদ্দ না থাকায় আমরা নিয়মিত সেবা দিতে ব্যাহত হচ্ছি।”
এমন পরিস্থিতিতে নিরবচ্ছিন্ন স্বাভাবিক প্রসব সেবা কার্যক্রম চালু রাখতে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তরুণ সমাজসেবক ও মানবিক উদ্যোক্তা নুরুল আমিন সুজন মঞ্জু। তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ ও সার্বিক সহযোগিতার ফলে কেন্দ্রটি পুনরায় সেবা কার্যক্রম সচল হয়েছে।
নুরুল
আমিন সুজন মঞ্জু বলেন,
“মানুষের কল্যাণে কাজ করাই আমার জীবনের লক্ষ্য। গ্রামের গর্ভবতী মায়েরা যেন সহজে ও নিরাপদভাবে স্বাভাবিক প্রসব সেবা পান, এজন্য সামান্য এই উদ্যোগ নিয়েছি। ভবিষ্যতেও পাশে থাকার চেষ্টা থাকবে।”
চরমটুয়া মডেল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পক্ষ থেকে নুরুল আমিন সুজন মঞ্জুর প্রতি অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়। কেন্দ্রের কর্মকর্তা ও স্থানীয়রা জানান, এই সহযোগিতা এলাকাবাসীর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে।
স্থানীয়
বাসিন্দারা বলেন,
“বর্তমান
সময়ে এমন মানবিক উদ্যোগ
সত্যিই প্রশংসনীয়। তাঁর মতো সমাজসেবকদের
কারণে গ্রামের স্বাস্থ্যসেবায় নতুন আশার আলো
দেখা যাচ্ছে।”
ধ্রুবকন্ঠ/এসপি
.png)
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ৩১ অক্টোবর ২০২৫
নোয়াখালী সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ সরকারি চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান ‘চরমটুয়া মডেল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র’ দীর্ঘদিন ধরে সরকারি বরাদ্দের অভাবে কার্যত সেবা সংকটে পড়েছে। প্রয়োজনীয় ওষুধ, যন্ত্রপাতি ও অবকাঠামোগত ঘাটতির কারণে স্থানীয়রা নিয়মিত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, “প্রতি মাসে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ জন নারী আমাদের কেন্দ্র থেকে স্বাভাবিক প্রসব সেবা গ্রহণ করেন। কিন্তু সরকারি বরাদ্দ না থাকায় আমরা নিয়মিত সেবা দিতে ব্যাহত হচ্ছি।”
এমন পরিস্থিতিতে নিরবচ্ছিন্ন স্বাভাবিক প্রসব সেবা কার্যক্রম চালু রাখতে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তরুণ সমাজসেবক ও মানবিক উদ্যোক্তা নুরুল আমিন সুজন মঞ্জু। তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ ও সার্বিক সহযোগিতার ফলে কেন্দ্রটি পুনরায় সেবা কার্যক্রম সচল হয়েছে।
নুরুল
আমিন সুজন মঞ্জু বলেন,
“মানুষের কল্যাণে কাজ করাই আমার জীবনের লক্ষ্য। গ্রামের গর্ভবতী মায়েরা যেন সহজে ও নিরাপদভাবে স্বাভাবিক প্রসব সেবা পান, এজন্য সামান্য এই উদ্যোগ নিয়েছি। ভবিষ্যতেও পাশে থাকার চেষ্টা থাকবে।”
চরমটুয়া মডেল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পক্ষ থেকে নুরুল আমিন সুজন মঞ্জুর প্রতি অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়। কেন্দ্রের কর্মকর্তা ও স্থানীয়রা জানান, এই সহযোগিতা এলাকাবাসীর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে।
স্থানীয়
বাসিন্দারা বলেন,
“বর্তমান
সময়ে এমন মানবিক উদ্যোগ
সত্যিই প্রশংসনীয়। তাঁর মতো সমাজসেবকদের
কারণে গ্রামের স্বাস্থ্যসেবায় নতুন আশার আলো
দেখা যাচ্ছে।”
ধ্রুবকন্ঠ/এসপি
.png)
আপনার মতামত লিখুন