ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের জয়পুরহাটের আক্কেলপুর এজেন্ট
ব্যাংকিং কেন্দ্রে বিভিন্ন গ্রাহক ও প্রতিষ্ঠানের হিসাব থেকে অন্তত প্রায় সাড়ে ৩ কোটি
টাকা আত্নসাৎ করা হয়েছে। আক্কেলপুর ইসলামী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মালিক জাহিদুল ইসলাম
আঞ্জু, এজেন্ট শাখার ব্যবস্থাপক রিওয়ানা ফারজানা ও ব্যাংকের ক্যাশিয়ার মাসুদ রানা দীর্ঘদিন
ধরে কৌশলে এই টাকাগুলো তুলে আত্নসাৎ করেছেন। প্রতিবাদে জয়পুরহাট ইসলামী ব্যাংকের সামনে
গ্রাহকদের মানববন্ধন। রবিবার (১৬ নভেম্বর) জয়পুরহাট ইসলামী
ব্যাংকের সামনের সড়কের পাশে শত শত গ্রাহক ও মাদরাসা শিক্ষক
শিক্ষার্থীরা মানববন্ধনে অংশ নেয়। এ ঘটনায় অভিযুক্তরা কারাগারে রয়েছেন। সেদিনের পর
থেকে ব্যাংকের এজেন্ট শাখা বন্ধ রয়েছে।
গ্রহকেরা তাদের টাকা ফেরত না পেয়ে হতাশায় ভুগছেন। উল্লেখ,
মাদ্রাসার অ্যাকাউন্টে ৩৯ লাখ টাকা ছিল। গেল ১৯ মার্চ বৃহস্পতিবার তাঁরা ১৩ লাখ টাকা
উত্তোলন করেন। দীর্ঘদিন ধরে মুঠোফোনে ব্যাংক থেকে টাকা জমা ও উত্তোলনের কোন ম্যাসেজ
আসত না। ব্যাংক থেকে তাঁদের ভূয়া হিসাব বিবরণী দেওয়া হচ্ছিল। সন্দেহ হওয়ায় তাঁরা ২৩
মার্চ রোববারে ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশ জয়পুরহাট শাখায় যান। সেখানে গিয়ে তাঁদের
প্রতিষ্ঠানের হিসাব বিবরণী নেন। ওই হিসাব বিবরণীতে মাত্র ১৭ হাজার ২৯৯ টাকা রয়েছে।
তাঁরা হিসাব বিবরণী নিয়ে এজেন্টে ব্যাংকে আসেন। ব্যাংকের
ব্যবস্থাপক ও ক্যাশিয়ারের সঙ্গে বসেন। তখন ক্যাশিয়ার প্রতিষ্ঠানসহ অন্য ব্যক্তিদের
হিসাব থেকে কৌশলে টাকা উত্তোলনের কথা স্বীকার করেন।
ইসলামী ব্যাংক জয়পুরহাট শাখার ব্যাবস্থাপক হাবিবুর রহমান
বলেন, এখন পর্যন্ত ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তদন্তে প্রমান মেলায়
তিন জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্তরা বর্তমানে জেল হাজতে রযেছে।
.png)
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৭ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের জয়পুরহাটের আক্কেলপুর এজেন্ট
ব্যাংকিং কেন্দ্রে বিভিন্ন গ্রাহক ও প্রতিষ্ঠানের হিসাব থেকে অন্তত প্রায় সাড়ে ৩ কোটি
টাকা আত্নসাৎ করা হয়েছে। আক্কেলপুর ইসলামী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মালিক জাহিদুল ইসলাম
আঞ্জু, এজেন্ট শাখার ব্যবস্থাপক রিওয়ানা ফারজানা ও ব্যাংকের ক্যাশিয়ার মাসুদ রানা দীর্ঘদিন
ধরে কৌশলে এই টাকাগুলো তুলে আত্নসাৎ করেছেন। প্রতিবাদে জয়পুরহাট ইসলামী ব্যাংকের সামনে
গ্রাহকদের মানববন্ধন। রবিবার (১৬ নভেম্বর) জয়পুরহাট ইসলামী
ব্যাংকের সামনের সড়কের পাশে শত শত গ্রাহক ও মাদরাসা শিক্ষক
শিক্ষার্থীরা মানববন্ধনে অংশ নেয়। এ ঘটনায় অভিযুক্তরা কারাগারে রয়েছেন। সেদিনের পর
থেকে ব্যাংকের এজেন্ট শাখা বন্ধ রয়েছে।
গ্রহকেরা তাদের টাকা ফেরত না পেয়ে হতাশায় ভুগছেন। উল্লেখ,
মাদ্রাসার অ্যাকাউন্টে ৩৯ লাখ টাকা ছিল। গেল ১৯ মার্চ বৃহস্পতিবার তাঁরা ১৩ লাখ টাকা
উত্তোলন করেন। দীর্ঘদিন ধরে মুঠোফোনে ব্যাংক থেকে টাকা জমা ও উত্তোলনের কোন ম্যাসেজ
আসত না। ব্যাংক থেকে তাঁদের ভূয়া হিসাব বিবরণী দেওয়া হচ্ছিল। সন্দেহ হওয়ায় তাঁরা ২৩
মার্চ রোববারে ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশ জয়পুরহাট শাখায় যান। সেখানে গিয়ে তাঁদের
প্রতিষ্ঠানের হিসাব বিবরণী নেন। ওই হিসাব বিবরণীতে মাত্র ১৭ হাজার ২৯৯ টাকা রয়েছে।
তাঁরা হিসাব বিবরণী নিয়ে এজেন্টে ব্যাংকে আসেন। ব্যাংকের
ব্যবস্থাপক ও ক্যাশিয়ারের সঙ্গে বসেন। তখন ক্যাশিয়ার প্রতিষ্ঠানসহ অন্য ব্যক্তিদের
হিসাব থেকে কৌশলে টাকা উত্তোলনের কথা স্বীকার করেন।
ইসলামী ব্যাংক জয়পুরহাট শাখার ব্যাবস্থাপক হাবিবুর রহমান
বলেন, এখন পর্যন্ত ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তদন্তে প্রমান মেলায়
তিন জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্তরা বর্তমানে জেল হাজতে রযেছে।
.png)
আপনার মতামত লিখুন