সাংবাদিক
খালেদ মুহিউদ্দীন বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার ইন্টারভিউ এখন পৃথিবীর কোন সাংবাদিক নিতে
চাইবেন না—আপনি আমাকে বলেন? আপনার কি মনে হয় না?’
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আয়োজিত
এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি।
খালেদ মুহিউদ্দীন বলেন, “উনি (শেখ হাসিনা) এখন ভারতে আছেন। ভারতে
তো প্রায় ১৪০০টি মিডিয়া আছে, তারা তার (শেখ হাসিনার) হয়ে প্রচার-প্রচারণা চালায়।
সেখানে গিয়ে কেন দেন না একটা ইন্টারভিউ? তার (শেখ হাসিনার) ইন্টারভিউ দেওয়ার মুখ
আছে? তাকে ইন্টারভিউ দেওয়া মানে তাকে ‘নরমালাইজ’ করা—এইটা বুঝছেন আপনারা? এটা কি
এথিকসের (নীতি) মধ্যে পড়ে?”
তিনি আরো বলেন, “পৃথিবীর কোন সাংবাদিক—আমি গ্যারান্টি দিয়ে
বলছি—পৃথিবীর কোন সাংবাদিক এখন শেখ হাসিনার ইন্টারভিউ নিতে চাইবেন না।
আপনি
আমাকে বলেন তো, একজনের নাম বলেন? শি ইজ দি মোস্ট শর্ট অব দ্য পারসন এখন ইন্টারভিউ
নেওয়ার জন্য। বিকজ তাকে এই প্রশ্নের জবাব দিতে হবে—১৪০০ খুন তিনি কোথা থেকে করলেন?
আর এই কথা বলার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। আমি নাকি খারাপ, আমার পিঠের চামড়া
লাল করে দেওয়া উচিত! দিস ইস ইয়োর আন্ডারস্ট্যান্ডিং!”
এটা
কারা করছে? সাংবাদিকরা করছেন? প্রশ্ন করা হলে খালিদ মুহিউদ্দীন বলেন, “না না,
এভরিওয়ান। সাংবাদিকরাও আসছেন আমাকে জ্ঞান দিতে—যে এটা নাকি সাংবাদিকতার এথিকসে
(নীতি) মধ্যে পড়ে না।
আমি একশোবার বলব।”
.png)
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৮ অক্টোবর ২০২৫
সাংবাদিক
খালেদ মুহিউদ্দীন বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার ইন্টারভিউ এখন পৃথিবীর কোন সাংবাদিক নিতে
চাইবেন না—আপনি আমাকে বলেন? আপনার কি মনে হয় না?’
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আয়োজিত
এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি।
খালেদ মুহিউদ্দীন বলেন, “উনি (শেখ হাসিনা) এখন ভারতে আছেন। ভারতে
তো প্রায় ১৪০০টি মিডিয়া আছে, তারা তার (শেখ হাসিনার) হয়ে প্রচার-প্রচারণা চালায়।
সেখানে গিয়ে কেন দেন না একটা ইন্টারভিউ? তার (শেখ হাসিনার) ইন্টারভিউ দেওয়ার মুখ
আছে? তাকে ইন্টারভিউ দেওয়া মানে তাকে ‘নরমালাইজ’ করা—এইটা বুঝছেন আপনারা? এটা কি
এথিকসের (নীতি) মধ্যে পড়ে?”
তিনি আরো বলেন, “পৃথিবীর কোন সাংবাদিক—আমি গ্যারান্টি দিয়ে
বলছি—পৃথিবীর কোন সাংবাদিক এখন শেখ হাসিনার ইন্টারভিউ নিতে চাইবেন না।
আপনি
আমাকে বলেন তো, একজনের নাম বলেন? শি ইজ দি মোস্ট শর্ট অব দ্য পারসন এখন ইন্টারভিউ
নেওয়ার জন্য। বিকজ তাকে এই প্রশ্নের জবাব দিতে হবে—১৪০০ খুন তিনি কোথা থেকে করলেন?
আর এই কথা বলার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। আমি নাকি খারাপ, আমার পিঠের চামড়া
লাল করে দেওয়া উচিত! দিস ইস ইয়োর আন্ডারস্ট্যান্ডিং!”
এটা
কারা করছে? সাংবাদিকরা করছেন? প্রশ্ন করা হলে খালিদ মুহিউদ্দীন বলেন, “না না,
এভরিওয়ান। সাংবাদিকরাও আসছেন আমাকে জ্ঞান দিতে—যে এটা নাকি সাংবাদিকতার এথিকসে
(নীতি) মধ্যে পড়ে না।
আমি একশোবার বলব।”
.png)
আপনার মতামত লিখুন