নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের বিকাশ ও দ্বিতীয় প্রজন্মের রাজনীতি” শীর্ষক চট্টগ্রামে এবি পার্টির কর্মশালা, যোগদান ও ইফতার অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার জন্য এবি পার্টির রাজনীতি, ‘ঈগল’ হচ্ছে সাহস, সমৃদ্ধি ও উন্নতির প্রতীক।
— ছিদ্দিকুর রহমান
চট্টগ্রাম, ২৩ মার্চ রবিবার ২০২৫
প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
“গত দেশকে তেপান্ন বছর ধরে যারা শাসন করেছেন তারা বাংলাদেশকে দূর্নীতি এবং লুটপাটের মাধ্যমে অনুন্নত এবং দূর্বল জনপদে পরিণত করে রেখেছিল। এবি পার্টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার জন্য, ‘ঈগল’ হচ্ছে দেশকে বদলে দেওয়ার প্রতীক” বলে মনে করেন এবি পার্টির জাতীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক ছিদ্দিকুর রহমান। চট্টগ্রামের উন্নয়ন নিশ্চিত না করে চট্টগ্রাম পোর্ট থেকে অর্জিত রেভিনিউ শতবার এনবিআর এর ফান্ডে জমা করা চট্টগ্রামকে অগ্রাহ্য করার সামিল বলে মন্তব্য করেন তিনি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে নতুন করে বিনির্মাণ করার যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পক্ষ শক্তিগুলোর মধ্যে ঐক্য নিশ্চিত করার জন্য তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান। রামাদানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকায় এবং লোডশেডিং না হওয়ায় তিনি ডঃ ইউনুস এর সরকারকে ধন্যবাদ জানান। তিনি এবি পার্টির রাজনীতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন, এবি পার্টি বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার রাজনীতি করছে। আমরা বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ এবং শক্তিশালী জনপদে পরিণত করবো। এবি পার্টির নিকট বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার জাদু আছে। তিনি সবাইকে এবি পার্টির আহ্বানে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
কাজির দেউড়িস্থ চট্টগ্রাম মহানগর এবি পার্টির কার্যালয়ে বিকেল ৪ টায় “নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের বিকাশ ও দ্বিতীয় প্রজন্মের রাজনীতি” শীর্ষক কর্মশালা, যোগদান ও ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম মহানগর এবি পার্টির নেতা নূর আনোয়ার। এবি পার্টির চট্টগ্রাম মহানগর যুবনেতা রোটারিয়ান ওমর ফারুকের সঞ্চালনায় উক্ত কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন বাকলিয়া থানা এবি পার্টির সমন্বয়ক মোহাম্মদ আজগর, বাকলিয়া থানা নেতা রুবিন, ইফতেখার চৌধুরী বজল।
উক্ত অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধা আবুল কালামের নেতৃত্বে আনোয়ার, নাজিম, ইব্রাহীম, আতাউর রহমান, হাসান আবদুল আলম, শাকের উদ্দিন, হাসান, ফারুক, কামরুল ইসলাম, মোশারফ, রাকিব,কাসেক,খোকন দাশ, বাবলু দাশ, ইমরান সহ তিরিশের অধিক ব্যবসায়ী ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দ এবি পার্টিতে যোগদান করেন।