ধ্রুবকন্ঠ

ইবাদত কবুলের প্রধান শর্ত হালাল উপার্জন : ধর্ম উপদেষ্টা



ইবাদত কবুলের প্রধান শর্ত হালাল উপার্জন : ধর্ম উপদেষ্টা
ছবি সংগৃহীত

ধর্ম উপদেষ্টা . খালিদ হোসেন বলেছেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করলে জীবন আলোকিত হবে। ইহকালে পরকালে সফলকাম হওয়া যাবে। 

তিনি আরও বলেন, ইবাদত কবুলের প্রধান শর্ত হলো হালাল পথে উপার্জন। হারাম পথে অর্জিত ধনসম্পদে বর্ধিত শরীর বেহেশতে প্রবেশ করবে না।

আজ রবিবার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে সিরাতুন্নবী (.) উপলক্ষে আলোচনাসভা পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি কথা বলেন। গুলশান সেন্ট্রাল মসজিদ অ্যান্ড ঈদগাহ সোসাইটির শিক্ষা, সংস্কৃতি, গবেষণা জনসংযোগ উপ-কমিটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণে জীবন পরিচালনা করার মধ্যেই সব কল্যাণ নিহিত রয়েছে। আমরা যদি তার জীবনাদর্শ অনুসরণ করতে পারি তাহলে ইহকাল পরকালে আমরা সাফল্য লাভ করতে পারব।

তিনি সর্বক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর সিরাত অনুসরণের জন্য সবাইকে অনুরোধ জানান।  

তিনি বলেন, পাপ মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। পাপ করলে অবশ্যই তার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। এজন্য পাপের পথ থেকে ফিরে আসতে হবে।

পদস্খলন হলেই তওবা করতে হবে। তিনি সবাইকে সহজ-সরল অনাড়ম্বর জীবনযাপন করার অনুরোধ জানান।

হালাল উপার্জনের গুরুত্ব তুলে ধরেন ধর্ম উপদেষ্টা এবং বলেন, ইবাদত কবুলের প্রধান শর্ত হলো হালাল পথে উপার্জন। হারাম পথে অর্জিত ধন-সম্পদে বর্ধিত শরীর বেহেশতে প্রবেশ করবে না। তাদের নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত কোনোকিছুই কবুল হবে না।

তিনি সবাইকে সৎপথে উপার্জনের জন্য অনুরোধ করেছেন

আপনার মতামত লিখুন

ধ্রুবকন্ঠ

সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫


ইবাদত কবুলের প্রধান শর্ত হালাল উপার্জন : ধর্ম উপদেষ্টা

প্রকাশের তারিখ : ২৬ অক্টোবর ২০২৫

featured Image

ধর্ম উপদেষ্টা . খালিদ হোসেন বলেছেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করলে জীবন আলোকিত হবে। ইহকালে পরকালে সফলকাম হওয়া যাবে। 

তিনি আরও বলেন, ইবাদত কবুলের প্রধান শর্ত হলো হালাল পথে উপার্জন। হারাম পথে অর্জিত ধনসম্পদে বর্ধিত শরীর বেহেশতে প্রবেশ করবে না।

আজ রবিবার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে সিরাতুন্নবী (.) উপলক্ষে আলোচনাসভা পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি কথা বলেন। গুলশান সেন্ট্রাল মসজিদ অ্যান্ড ঈদগাহ সোসাইটির শিক্ষা, সংস্কৃতি, গবেষণা জনসংযোগ উপ-কমিটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণে জীবন পরিচালনা করার মধ্যেই সব কল্যাণ নিহিত রয়েছে। আমরা যদি তার জীবনাদর্শ অনুসরণ করতে পারি তাহলে ইহকাল পরকালে আমরা সাফল্য লাভ করতে পারব।

তিনি সর্বক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর সিরাত অনুসরণের জন্য সবাইকে অনুরোধ জানান।  

তিনি বলেন, পাপ মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। পাপ করলে অবশ্যই তার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। এজন্য পাপের পথ থেকে ফিরে আসতে হবে।

পদস্খলন হলেই তওবা করতে হবে। তিনি সবাইকে সহজ-সরল অনাড়ম্বর জীবনযাপন করার অনুরোধ জানান।

হালাল উপার্জনের গুরুত্ব তুলে ধরেন ধর্ম উপদেষ্টা এবং বলেন, ইবাদত কবুলের প্রধান শর্ত হলো হালাল পথে উপার্জন। হারাম পথে অর্জিত ধন-সম্পদে বর্ধিত শরীর বেহেশতে প্রবেশ করবে না। তাদের নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত কোনোকিছুই কবুল হবে না।

তিনি সবাইকে সৎপথে উপার্জনের জন্য অনুরোধ করেছেন


ধ্রুবকন্ঠ

“তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম”

কপিরাইট © ২০২৫ ধ্রুবকন্ঠ । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত