ধ্রুবকন্ঠ

ব্যালন ডি’অর না পুরস্কার জিতে বিশ্বরেকর্ড করলেন লামিন ইয়ামাল



ব্যালন ডি’অর না পুরস্কার জিতে বিশ্বরেকর্ড করলেন লামিন ইয়ামাল
ব্যালন ডি’অর না পুরস্কার জিতে বিশ্বরেকর্ড করলেন লামিন ইয়ামাল

ব্যালন ডিঅর  এর খুব কাছে এসেও জেতা হলো না লামিন ইয়ামালের। উসমান দেম্বেলের পরে থেকেই শেষ করতে হয়েছে এবারের যাত্রা। তবে গত রাতে ব্যালন ডিঅর না জিতলেও একটা বিশ্বরেকর্ডই গড়ে ফেলেছেন এই বার্সেলোনা তারকা । এমন এক কীর্তি গড়েছেন, যার নজির নেই এই পুরস্কারটির ইতিহাসেই।

ব্যালন ডিঅর না জিতলেও ইয়ামাল -২১ বিশ্বসেরার পুরস্কার কোপা ট্রফি জিতে গেছেন। গেল বছরও এই পুরস্কারটি উঠেছিল তার হাতেই। এই পুরস্কারের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো খেলোয়াড় এটি জিতলেন দ্বিতীয় বারের মতো। তিনি তা করে বসেছেন ১৮ বছর বয়সেই।

এই পুরস্কার জেতার দৌড়ে তার সঙ্গে শামিল ছিলেন সতীর্থ পাউ কুবারসি, পিএসজির জোয়াও নেভেস দেজ্যের দুয়ে, ব্রাজিলেরমেসিনিওএস্তেভাও উইলিয়ান তুরস্কের কেনান য়িলদিজ। তবে তাদের সবাইকে পেছনে ফেলে তিনি জিতে নিয়েছেন ট্রফিটি।

পুরস্কারটি প্রথম বারের মত দেওয়া হয় ২০১৮ সালে। সেবার কিলিয়ান এমবাপ্পে পেয়েছিলেন এটি। এরপর জুভেন্টাসের মাথিয়াস ডি লিখট, বার্সেলোনার পেদ্রি, গাভি, রিয়াল মাদ্রিদের জুড বেলিংহ্যাম জিতেছিলেন এই পুরস্কার। ২০২৪ সালে ইয়ামালের হাতে উঠেছিল এই ট্রফি, চলতি মৌসুমে আবারও জিতলেন তিনি।

পুরস্কারের মঞ্চে ইয়ামাল বলেন, ‘আবারও এখানে দাঁড়াতে পারাটা আমার জন্য গর্বের। ধন্যবাদ বার্সেলোনাকে, জাতীয় দলকে, আমার পরিবারকে, সতীর্থদেরবিশেষ করে রাফিনিয়া কুবারসিকেআর অবশ্যই হ্যান্সি ফ্লিককে।

ধ্রুবকন্ঠ/এমআর

বিষয় : UCL Ballon d'or LamineYamal

আপনার মতামত লিখুন

ধ্রুবকন্ঠ

বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫


ব্যালন ডি’অর না পুরস্কার জিতে বিশ্বরেকর্ড করলেন লামিন ইয়ামাল

প্রকাশের তারিখ : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

featured Image

ব্যালন ডিঅর  এর খুব কাছে এসেও জেতা হলো না লামিন ইয়ামালের। উসমান দেম্বেলের পরে থেকেই শেষ করতে হয়েছে এবারের যাত্রা। তবে গত রাতে ব্যালন ডিঅর না জিতলেও একটা বিশ্বরেকর্ডই গড়ে ফেলেছেন এই বার্সেলোনা তারকা । এমন এক কীর্তি গড়েছেন, যার নজির নেই এই পুরস্কারটির ইতিহাসেই।

ব্যালন ডিঅর না জিতলেও ইয়ামাল -২১ বিশ্বসেরার পুরস্কার কোপা ট্রফি জিতে গেছেন। গেল বছরও এই পুরস্কারটি উঠেছিল তার হাতেই। এই পুরস্কারের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো খেলোয়াড় এটি জিতলেন দ্বিতীয় বারের মতো। তিনি তা করে বসেছেন ১৮ বছর বয়সেই।

এই পুরস্কার জেতার দৌড়ে তার সঙ্গে শামিল ছিলেন সতীর্থ পাউ কুবারসি, পিএসজির জোয়াও নেভেস দেজ্যের দুয়ে, ব্রাজিলেরমেসিনিওএস্তেভাও উইলিয়ান তুরস্কের কেনান য়িলদিজ। তবে তাদের সবাইকে পেছনে ফেলে তিনি জিতে নিয়েছেন ট্রফিটি।

পুরস্কারটি প্রথম বারের মত দেওয়া হয় ২০১৮ সালে। সেবার কিলিয়ান এমবাপ্পে পেয়েছিলেন এটি। এরপর জুভেন্টাসের মাথিয়াস ডি লিখট, বার্সেলোনার পেদ্রি, গাভি, রিয়াল মাদ্রিদের জুড বেলিংহ্যাম জিতেছিলেন এই পুরস্কার। ২০২৪ সালে ইয়ামালের হাতে উঠেছিল এই ট্রফি, চলতি মৌসুমে আবারও জিতলেন তিনি।

পুরস্কারের মঞ্চে ইয়ামাল বলেন, ‘আবারও এখানে দাঁড়াতে পারাটা আমার জন্য গর্বের। ধন্যবাদ বার্সেলোনাকে, জাতীয় দলকে, আমার পরিবারকে, সতীর্থদেরবিশেষ করে রাফিনিয়া কুবারসিকেআর অবশ্যই হ্যান্সি ফ্লিককে।

ধ্রুবকন্ঠ/এমআর


ধ্রুবকন্ঠ

“তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম”

কপিরাইট © ২০২৫ ধ্রুবকন্ঠ । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত